Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে
  • মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রালয়ের অধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে নারী উন্নয়নে গৃহীত সরকারি/বেসরকারি উদ্যোগ ও কার্যক্রমের সমন্বয় করা।

 

  • ভিডব্লিউবি কর্মসূচি: বাংলাদেশ সরকারের সর্ববৃহৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচি (Safety net programme) দুঃস্থ ও অসহায় এবং শারীরিকভাবে সক্ষম মহিলাদের উন্নয়ন স্থায়ীত্বের জন্য দুই বৎসর ব্যপি বা ২৪ মাস প্রতি নারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি খাদ্যশস্য ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকেন। ভিজিডি মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা প্রায় ৭,৫০,০০০ জন।

 

 

  • মা ও ‍শিশু সহায়তা কর্মসূচি : পূর্বের ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা কর্মসূচি ও দরিদ্র মা”র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা কার্যক্রম একত্রিত হয়ে বর্তমানে সেটি মা ও ‍শিশু সহায়তা কর্মসূচি হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে। দরিদ্র মা ও শিশু মৃত্যু হার হ্রাস, মাতৃদুগ্ধ পানের হার বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থায় উন্নত পুষ্টি উপাদান গ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে “ পরিচালিত হচ্ছে এই কর্মসূচিটি। সুবিধাভোগীর সংখ্যা প্রায় ১,১৬,৩৮০জন।

 

  • মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমবিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিত্তহীন ও দরিদ্র মহিলাদের উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়।

 

  • নারী শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কর্মসূচি: ১৯৮৬ সালে নির্যাতনের শিকার নারীদের আইনগত পরামর্শ সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে জন আইন কর্মকর্তার সম্বনয়ে  ৪টি পদ নিয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কার্যক্রম শুরু হয় যা পরবর্তীতে  জেলা ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক  কর্মকর্তার কার্যালয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধসহ নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে  কমিটি গঠন এবং বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।  ইউনিয়ন পর্যায়েও নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ  কমিটি গঠন করা হয়েছে।

 

  • ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি): নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের অধীনে ৭টি বিভাগীয় শহরে অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) স্থাপন করা হয়েছে। ওসিসি হতে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা, আইনি সহায়তা, পুলিশি সহায়তা, ডিএনএ পরীক্ষা, মানসিক কাউন্সেলিং, আশ্রয় এবং সমাজের পুণর্বাসনের জন্য সহযোগিতা প্রদান করা হয়।

 

  •  নারী শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার: নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টিসেক্ট্রোরাল কার্যক্রমের মাধ্যমে হেল্পলাইনের ১০৯ নাম্বারে তাৎক্ষনিকভাবে আইনী সহায়তা প্রদান। যেকোন মোবাইল হতে ২৪ঘণ্টা এই নাম্বারে ফোন করে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশু তাদের পরিবারের সদস্যসহ যে কেউ প্রয়োজনীয় সাহায্য পেতে পারেন।

 

  • স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধননিয়ন্ত্রন অনুদান বিতরণস্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠনসমূহের নিবন্ধন প্রদান ও তদারকিসহ তাদের মধ্যে বাৎসরিক অনুদান প্রদান করা হয়।

 

  • দরিদ্য স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ ( জেলা পর্যায়):  গ্রামীন দুঃস্থ মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে WTCবা মহিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে ০৫ টি ট্রেডে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।


  • কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্প: বিভিন্ন স্তরের প্রান্তিক কিশোর-কিশোরীদের জেন্ডার বেইজড ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সক্ষম করা এবং Sexual & Reproductive Health and Right (SRHR) বিষয়ে সচেনতা বৃদ্ধিমূলক বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের অবস্থারকে দৃঢ় করা।